সিএন্ড বি পাড়ার কবরস্থান সংস্কার করণের জন্য এক লক্ষ টাকা আর্থিক অনুদান দিলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ সি আই পি
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ১নম্বর ওয়ার্ড, সি এন্ড বি পাড়ার কবরস্থান সংস্কারের জন্য, নগদ এক লক্ষ টাকা আর্থিক অনুদান দিয়েছেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ পরিকল্পনা বিষয়ক উপকম কমিটির সদস্য, মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান, এম এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি।
চুয়াডাঙ্গা শহরের পলাশ পড়ার খান মহল থেকে কবরস্থান কমিটির নেতৃবৃন্দর কাছে আর্থিক অনুদান তুলে দেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ, এ সময় কবরস্থান কমিটি নেতৃবৃন্দরা বলেন আমাদের কবরস্থানের বাউন্ডারি প্রাচীর দেওয়ার জন্য অনেক অর্থের প্রয়োজন বিষয়টি রাজ্জাক খান রাজ ভাইকে জানানোর পরে তিনি আমাদেরকে নগদ এক লক্ষ টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করেন, ধন্যবাদ রাজ্জাক খান ভাইকে, তিনি যেভাবে চুয়াডাঙ্গা বাসীর পাশে থেকে, উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছেন, আমরা দোয়া করি আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন,
যেন রাজ্জাক ভাইয়ের মনের নেক আশা পূরণ করেন, ও চুয়াডাঙ্গা বাসীর খেদমত করার তৌফিক দান করেন,
এ সময় এম এ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, মসজিদ আল্লাহর ঘর, আমার আয়ের একটা অংশ আমি মসজিদ মাদ্রাসার জন্য বরাদ্দ রাখি। এছাড়াও হতদরিদ্র কিংবা অসহায় মানুষের জন্য আমি প্রতিনিয়তই কাজ করে চলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নির্দেশ করেছেন সাধারণ মানুষের পাশে থেকে চুয়াডাঙ্গা সার্বিক উন্নয়নে কাজ করতে, আমি চেষ্টা করি আমার প্রিয় চুয়াডাঙ্গা জেলাবাসীর সুখে দুঃখে পাশে থাকার জন্য আমি এর আগেও অনেক মসজিদ মাদ্রাসা ও সমাজের অসহায় গরিব অসুস্থ মানুষকে সহযোগিতা করে আসছি। আমি আমার নিজ বাড়ি খানমহল কে চুয়াডাঙ্গার মানুষের জন্য হসপিটালে পরিণত করেছি, এখানে ফ্রি ডাক্তার ফ্রি ওষুধ সেবা দেয়া হয় ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও আমার এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। তিনি আরও বলেন, কেউ সম্পদ নিয়ে কবরে যাবে না। মৃত্যুর পর সকল আমল বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু দান সদ্গার সোওয়াব কবরে যাবে, আমি মনে করি বিত্তবানদের উচিত নিবিড় পল্লী অঞ্চলের এলাকার মসজিদ-মাদ্রাসার খোঁজ খবর নিয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া একটি মুসলমানের দায়িত্ব। তিনি আরো বলেন, কেউ যদি এসে বলে আমার মেয়ে বিয়ে দিতে পারছি না, ঘরে খাবার নেই এগুলা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। তাই আমার যতটুকু সম্ভব আমি চেষ্টা করি সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দেওয়ার। সবাই যদি যার যার এলাকার খোঁজ খবর নিয়ে অসহায় মানুষের পাশে থাকে, তাহলে আর হত দরিদ্র পরিবার থাকবে না, বঙ্গবন্ধু বলতেন বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হবে খোদা দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশও দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে হবে, তবেই বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন পূরণ হবে,
আসুন আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে ইস্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করি।