পটিয়ার হাবিলাসদ্বীপে গরুচোরের পিটুনিতে এক যুবকের করুণ মৃ*ত্যু।
চট্টগ্রাম পটিয়ার হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের ০৮ নং দক্ষিণ হাবিলাসদ্বীপ ওয়ার্ড বাসিন্দা সহজসরল যুবক ঝুলন বৈদ্য,পেশায় একজন সিএনজি চালক।প্রতিদিন এর মতো গত ১৩.০৯.২৩ রাতে সিএনজি চালিয়ে এসে খাওয়াদাওয়া সেরে নিজ বাড়ীতে ঘুমানোর জন্য শুয়ে ছিলো শুয়ে শুয়ে মোবাইলে নাকি ভিডিও দেখছিলেন নিজের রুমে(ঝুলনের ৭ম শ্রেণীতে পড়ুয়া মেয়ের ভাষ্যমতে) ।রাত আনুুমানিক ২ টায় দিকে ঘরের জানালা দিয়ে টর্চে আলো দেখে কৌতূহলী হয়ে দরজা খুলে বাহির হয় কে টর্চ মাড়লো দেখতে।বাহির হয়েই পড়েন বিপত্তিতে,সে মনে করছিলো প্রতিবেশী কেউ গরুর গোয়াল ঘরে গরুর পাহারা দিতে বেরিয়েছে।কিন্তু তার ধারনা ভুল ছিলো,- আসলে এসেছিলো ছয়জনের সংঘবদ্ধ গরু চোরের দল।
এখন ঝুলন বৈদ্য (৪০) বেরিয়ে যাওয়াতে চোরের দলের ঘরের পাশের গোয়াল ঘরের গরু চুরি বাধাগ্রস্ত হওয়ার কারনে সংঘবদ্ধ ছয়জনের চোরের দল ঝুলন বৈদ্যকে এলোপাথাড়ি মারতে মারতে নিয়ে যায় তাদের বাড়ীর থেকে কিছুদূরে স্হানীয় হাবিলাসদ্বীপ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের উত্তর পাশের পূর্ব কোনায়।সেখানে তারা ঝুলন বৈদ্যকে ইচ্ছে মতো মারার পর যখন পাড়াপড়শি বেরিয়ে হৈহোল্লা শব্দ করছে তখন চোরেরা ঝুলন বৈদ্য কে ঐখানে ফেলে চলে যায়।পরে তার প্রতিবেশীও পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় সেখানে তার অবস্হার অবনতি দেখায় রাতেই তাকে চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে পাচঁদিন মূমূর্ষ অবস্হায় আইসিইউ’তে রাখার পর আজ সকাল আনুুমানিক ১০টার সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক ঝুলন বৈদ্যকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য ঝুলন বৈদ্য (৪০) হাবিলাসদ্বীপ গ্রামের দক্ষিণ পাড়ার দুলাল বৈদ্যে’র পুত্র।ঝুলন বৈদ্যের একছেলে এক মেয়ে রয়েছে রয়েছে। ছেলেটি হাবিলাসদ্বীপ উচ্চ বিদ্যালয়ে ১০ম শ্রেণীতে এবং মেয়