অভিযোগ করে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহক ক্ষতিপূরণ হিসেবে পেলেন ১৫,০০০/- টাকা।
গত জুলাই-২৩ মাসে একজন গ্রাহক চুয়াডাঙ্গা থেকে সওদাগর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মানিকগঞ্জের ঠিকানায় একটি মোবাইল ফোন পাঠান। কিন্তু ফোনটি নির্ধারিত তারিখের মধ্যে মানিকগঞ্জের ঠিকানায় না পৌছালে গ্রাহক সওদাগর কুরিয়ার সার্ভিসে যোগাযোগ করেন। এক সপ্তাহ পরে কুরিয়ার কর্তৃপক্ষ গ্রাহককে জানান তারা ফোনটি হারিয়ে ফেলেছেন। পরবর্তীতে আগস্ট-২৩ মাসের প্রথম সপ্তাহে কুরিয়ার কর্তৃপক্ষের কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে আবেদন করেন সংশ্লিষ্ট ভুক্তভোগী।
সে আবেদনে কুরিয়ার কর্তৃপক্ষের সাড়া না পেয়ে ভুক্তভোগী গ্রাহক জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ে এর প্রতিকার চেয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। গত ৩১ আগস্ট, ২০২৩ চিঠির মাধ্যমে উভয়পক্ষকে অফিসে ডেকে শুনানি গ্রহণ করা হয়। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠান সওদাগর কুরিয়ার সার্ভিস, চুয়াডাঙ্গার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ক্ষতিপূরণ বাবদ গ্রাহককে ১৫,০০০/- টাকা প্রদানের নির্দেশ দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক জনাব সজল আহম্মেদ। নির্দেশনা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের সম্পুর্ন টাকা ভোক্তা অধিকার অফিসে জমা দেন কুরিয়ার কর্তৃপক্ষ।
আজ ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ শ্রদ্ধেয় জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা ও পুলিশ সুপার জনাব আব্দুল্লাহ আল মামুন মহোদয়ের হাত থেকে ক্ষতিপূরণের ১৫,০০০/- টাকা গ্রহণ করেন ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহক।
ঠকে গেলে বা প্রতারিত হলে উপযুক্ত প্রমাণসহ আপনিও অভিযোগ দিন। প্রতিকার দিবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
ধন্যবাদ।