অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পারায় মৃত্যু শয্যায় নীলফামারীর ইকবাল
Spread the love

অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পারায় মৃত্যু শয্যায় নীলফামারীর ইকবাল

 

তপন দাস নীলফামারী প্রতিনিধি

অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পারায় মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছে নীলফামারীর মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন (২৬)।
সে নীলফামারী সদর উপজেলার নটখানার কলোনির মোহাম্মদ হযরত আলী একমাত্র পুত্র , ইকবাল হোসেন বিগত ৫ বছর আগে ট্রাকের শ্রমিক হিসেবে করতো কিন্তু হঠাৎ একদিন ট্রাকের রশি ছিড়ে রাস্তায় পড়ে গিয়ে ভেঙ্গে যায় তার মেরুদণ্ড কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করে এবং জমানো সব অর্থ শেষ করে ও সুস্হ হতে পারেনি , সবকিছু শেষ করে এখন নিস্ব হয়ে পড়েছে পরিবারটি তাই অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে না পেরে মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ছে সে।

সরজমিনে গিয়ে কয়েকজনের সাথে কথা হলে তারা জানান ইকবাল হোসেন একজন ভালো ছেলে ছিল এবং ট্রাকেরর শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো কিন্তু হঠাৎ একদিন ট্রাককের লোড দেয়া মালামাল বাধার সময় রশি ছিড়ে রাস্তায় পড়ে যায় সে এবং তখনি তার মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যায় এবং তার পরিবার তার চিকিৎসার জন্য সবকিছু শেষ করেছে তবুও তাকে ভালো করে তুলতে পারেনি এখন তার বাবা ও মা কেউ তাকে দেখতে পায় না তারা বাহিরে চলে গেছে শুধু তার স্ত্রী ও দুই শিশু বাচ্চা তার কাছে আছে । তার চিকিৎসা ও পরিবার চালানোর তার স্ত্রী এখন অন্যের বাড়িতে ভিক্ষা করছে আর আমরা প্রতিবেশিরাও তাকে নিয়মিত সাহায্য সহযোগীতা করে আসছি তাই দেশবাসীর কাছে আমাদের অনুরোধ এই পারিবারটিকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসুন,
এদিকে ইকবালের স্ত্রীর সাথে কথা হলে তিনি জানান দুই অবুঝ শিশু ও আমার স্বামীকে নিয়ে আমি দুচিন্তায় আছি কারন একদিকে স্বামীর চিকিৎসা অন্যদিকে অবুঝ দুটি শিশুর পেটের আহার , আর অন্যের বাড়িতে ভিক্ষা করতে গেলেও কেউ ভিক্ষা দিতে চায় না বলে তিনি কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
এদিকে পলাশবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব ইব্রাহীম তালুকদারের অফিসে গিয়ে দেখা না পেলে তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও কথা বলা যায়নি
এবিষয় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন নাহারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান আমি এবিষয়ে কিছু জানি না তবে তার সব কাগজ সহ অফিসে যোগাযোগ করতে বলেন তিনি

সাহায্য পাঠানোর নগদ একাউন্ট নাম্বার ০১৭০৯৭৪৬৩৩৮

সর্বশেষ খবর

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31