
আলমডাঙ্গায় বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজের দাবীতে নাগরিক কমিটি ও সর্বস্তরের মানুষের মানব বন্ধন কর্মসুচি পালিত হয়েছে।নাগরিক কমিটি বিএনপি,জামাত,বনিক সমিতি,মুদি ব্যাবসায়ি সমিতি,গার্মেন্টস সমিতি,খেলোয়াড় সমিতি,কলেজপাড়া কল্যান সমিতি,কাপড় ব্যাবসায়ি সমিতির নেতৃবৃন্দ বেনাপোল ট্রেন ১ ঘন্টা থামিয়ে রাখে।পরে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ মেহেদি ইসলাম,থানা অফিসার ইনচার্জ মাসুদুর রহমান, সেনা বাহিনির সদস্য গন ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে ট্রেন ছাড়ানোর জন্য অনুরোধ করেন।কিন্ত আলমডাঙ্গা বাসি স্লোগান দিতে থাকে বেনাপোল স্টপেজ দিতে হবে দিত হবে।গতকাল বিকেলে আলমডাঙ্গা নাগরিক কমিটি বিএনপি,জামাত, ,আলমডাঙ্গা বনিক সমিতি,আলমডাঙ্গা বৃহত্তর কাপড় ব্যাবসায়ি সমিতি,আলমডাঙ্গা গার্মেন্টস সমিতি,আলমডাঙ্গা কলেজ পাড়া কল্যান কমিটি,মুদি ব্যাবসায়ি সমিতি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মি রেলওয়ে স্টেশনে মানব বন্ধনে অংশ নেয়।মানব বন্ধনে বেনাপোল ট্রেনের স্টপেজের বিষয়ে বক্তব্য রাখেন আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাংগাঠনিক সম্পাদক,গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস, রেজা,পৌর জামাতের আমির মাহের আলী,আলমডাঙ্গা নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব হাবিবুল করিম চনচল, যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান শাবু, মিজানুর রহমান (মিজা), এমদাদ হোসেন, ফজলুল হক শামীম, সম্মানিত সদস্য কামরুল ইসলাম হীরা, মিজানুল হক, আব্দুর রশীদ মঞ্জু, আসিফ আল নুর তামিম, ফাহমিদুর রহমান মুন ও কলেজপাড়া কল্যান কমিটির সম্পাদক হাজী শফিকুল ইসলাম, ফারুক হোসেন, সোহেল জামান, যুগোল সাহা প্রমূখ।আলমডাঙ্গা বনিক সমিতির সভাপতি আরেফিন মিয়া মিলন,সাধারন সম্পাদক খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন,বৃহত্তর কাপড় ব্যাবসায়ি সমিতির সভাপতি হাজী গোলাম রহমান সিঞ্জুল,গার্মেন্টস সমিতির সভাপতি রবিউল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক রনি আহম্মেদ,মুদি সমিতির সাধারন সম্পাদক আলাউদ্দিন,আলমডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক হামিদুল ইসলাম,সাংবাদিক ফিরোজ ইফতেখার,শরিফুল ইসলাম,বসিরুল ইসলাম,আতিক বিশ্বাস,হাসিবুল ইসলাম,,মীর ফাহিম ফয়সাল,বিএনপি নেতা আনিসুর রহমান,বনিক সমিতির সাংগাঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম লিটন,বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের,মুছাব আলী, কাজল, রাতুল সহ আরো অনেকে। সাধারণ ছাত্র : আলিফ, সিফাত, কাব্য, তাসিন, ফাহাদ,রাজন,রোহান, নাইম, আবির, সালেহীন সহ আরো অনেকে।এছাড়াও,সহ শত শত মানুষ উপস্থিত ছিলেন।পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিন্টু বলেন বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকার সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্ব পুর্ন।ঢাকা থেকে ট্রেনে আসলে আমাদের চুয়াডাঙ্গা অথবা পোড়াদহে নামতে হয়।সেখান থেকে বাড়ী আসতে গেলে ঝুকিতে পড়তে হয়।যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই ট্রেনটি সবচেয়ে দ্রুতগামী এই রুটে।বিশেষত আমরা যারা বাইরের জেলা যশোর,ঢাকাতে পড়াশোনার সুবাদে থাকি তাদের জন্য অনেক সুবিধাজনক হয়।অবিলম্বে আলমডাঙ্গায় স্টপেজ দিতে হবে।এই রুটে চালু করলে ভোগান্তি কম হবে অনেক।আর সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আলমডাঙ্গা স্টেশনটি ভৌগলিক ও আঞ্চলিকভাবে অনেক ঐতিহ্যবাহী এবং গুরুত্বপূর্ণ।নেতৃবৃন্দ আলমডাঙ্গা স্টেশন মাষ্টারের কাছে রেলওয়ে পশ্চিম জোনের জিএম বরাবর স্বরক লিপি পেশ করা হয়।বেনাপোল ট্রেন থামানোর পর গার্ড সাহেবের সাথে কথা বলা হয়,উর্ধতন কতৃপক্ষের সাথে কথা বলে ১ঘন্টা পর স্টেশন মাষ্টার বলেন জানুয়ারি মাসের মধ্যে স্টপেজের কথা অনুযায়ি ঢাকা কেন্দ্রেয় ছাত্র সমম্বয়ক এহসানের মাধ্যমে আলমডাঙ্গা রেলস্টেশনে স্টপেজ দেবার আশ্বাস দেয়ার পর ট্রেন ছেড়ে দেওয়া হয়।