দিরাইয়ে দোকান-ঘর মিথ্যা চুক্তিনামায় ভাড়া দেয়ার অভিযোগ
Spread the love

দিরাইয়ে দোকান-ঘর মিথ্যা চুক্তিনামায় ভাড়া দেয়ার অভিযোগ

 

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে দোলাভাইর দোকান-ঘর মিথ্যা চুক্তিনামায় ভাড়া দিচ্ছে শ্যালক।উপজেলার মধ্য বাজার পৌরসভায় মৃত আব্দুল করিমের পুত্র মাসুদ সাইদ এর মালিকানাধীন দোকান ঘর তাদের অজান্তে সাইদের শ্যালক তাজপুর গ্রামের মৃত আব্দুল আহাদের ছেলে মোজাহিদ ইসলাম মিথ্যা চুক্তিনামা দিয়ে ভাড়া দিয়ে আসছে।দোকান ঘরের মালিক মাসুদ,সাইদ যুক্তরাজ্যে প্রবাসে থাকে।
প্রথম ধাপে-
মোজাহিদ ইসলাম চুক্তিনামায় রফিক মিয়ার পুত্র নুর আলম কাছে দিরাই মধ্য বাজারে দোকান কোঠা ভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব করিলে আলোচনা সাপেক্ষে ২০ হাজার টাকা নিরাপত্তা জামানত ও প্রতি মাসে ৩,৫০০ টাকা হারে ৭ই জুন ২০২২ সাল হইতে ৬ জুন ২০২৪ ইং সাল পর্যন্ত মোট ০৩ বছরের জন্য শর্তসাপেক্ষে দোকান কোঠা ভাড়া প্রদান করা হয়।

উক্ত দোকান কোঠার মালিক মাসুদ সাইদ যুক্তরাজ্য থেকে দেশে এসে দেখেন তাদের অজান্তে দোকানে অনেকে ব্যবসা করছে। মাসুদ সাইদ এর শ্যালক মোজাহিদ কে জিজ্ঞেস করলেন তোমরা কাকে বলে দোকান ভাড়া দিছ।শ্যালক কোনো জবাব দেয় নাই। মালিক দেশে ছুটি কাটিয়ে যাওয়ার সময় তার শ্যালক বলেছিল ১১ এপ্রিল ২০২২ সালে ভাড়া দেওয়া বন্ধ করবে। কিন্তু মালিক বিদেশ যাওয়ার পর থেকে আর দোকান কোঠা ভাড়া দেওয়া বন্ধ হয় না। জোর পূর্বক ভাবে ভাড়া দিচ্ছে মোজাহিদ আলী।
দ্বিতীয় ধাপে-
তাজপুর গ্রামের মৃত আব্দুল আহাদের পুত্র মহিম ও মোজাহিদ ইসলাম চুক্তিনামায় হারানপুর গ্রামের কৃপেশ সরকারের পুত্র রাসেল সরকারের কাছে দিরাই মধ্য বাজারে দোকান কোঠা ভাড়া দেওয়ার জন্য প্রতিমাসে ৭ হাজার টাকা মালিকের অজান্তে সাব্যস্থ করে ভাড়া দেওয়া হয়, ১৪২৯ বাংলা হইতে ১৪৩১ বাংলা পর্যন্ত অর্থাৎ ২বৎসর বলবৎ থাকিবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় প্রকৃত পক্ষে জায়গার মালিক প্রবাসী মাসুদ সাইদ। মাসুদ সাইদের রেকর্ডীয় জায়গার মিথ্যা চুক্তিনামায় সাক্ষর দিয়ে ভাড়া দিচ্ছে মোজাহিদ ইসলাম, রহিম উদ্দিন ও রফিক উদ্দিন। মাস বছর যাচ্ছে কিন্তু তারা জায়গা ভাড়া দেওয়া বন্ধ করছে না।
এ বিষয় নিয়ে মাসুদ সাহেব গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎ করলে মাসুদ সাঈদের শ্যালক রহিম উদ্দিন, মুজাহিদুল ইসলাম,মহিম উদ্দিন তাকে প্রাণের হত্যার হুমকি দেয়।

সর্বশেষ খবর

দিরাইয়ে দোকান-ঘর মিথ্যা চুক্তিনামায় ভাড়া দেয়ার অভিযোগ

Sat Sun Mon Tue Wed Thu Fri
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031